মেয়ে বলতে মানুষ জাতির প্রধানত দুটি লিঙ্গের মধ্যেই একটি লিঙ্গ বিশিষ্ট মানুষকে বোঝানো হয়েছে। মেয়েকে অনেক সময় কন্যা বলা হয়ে থাকে। ১৫৩০ খ্রিস্টাব্দ সময় থেকে মেয়ে শব্দটির পরিপূরক হিসেবে কন্যা শব্দটি কে ব্যবহার করা হয়। একটি মেয়ে তার শিশু-কিশোর শৈশব এবং যৌবনের মাধ্যমে পরিপূর্ণ নারীতে পরিণত হয়। অনেক সময় অনেক মেয়েকে দেখা যায় পুরুষ দেখলে ওড়না ঠিক করতে। একজন পাঠক লিখেছেন এই জিনিসটা অনেক সময় পরিলক্ষিত হয় যে অনেক মেয়ে-পুরুষ দেখলে ওড়না ঠিক করে। কিন্তু এই অন্যায় ঠিক করার ধরন ভেদে অর্থ আলাদা আলাদা হয়ে থাকে।
হঠাৎ একটি মেয়ের সামনে একটি পুরুষ যদি আসে তখন মেয়েটির গলায় যদিও না থাকি অনেক সময় এসে তা মাথায় তুলে নেয় বা অন্য একটা কি ঠিক ভাবে পড়ে নেয়। এর অর্থ হলো মিটি যে পরিবেশে বড় হয়েছি সেই পরিবেশের বড়রা কে শিখিয়েছে ছেলেদের সামনে গেলেই ওড়নাটাকে ঠিকভাবে পড়ে নিতে হয় কারণ মেয়েদের যে অঙ্গ গুলি প্রথমে মানুষের চোখে আসে সেই অঙ্গ গুলির মধ্যে অন্যতম হলো স্তন। আর ওড়না হলো মেয়েদের আবরণ। তাই ওড়নাটা ঠিকভাবে পড়ে গেলে মানুষের দৃষ্টি স্তনের দিকে যায়না। আরিফ গুরুজনদের শিক্ষাই মেয়েটির মধ্যে নিরবিচ্ছিন্ন ধারায় বর্তমান তাই সে পুরুষ মানুষ দেখে অন্যদিকে ঠিকভাবে পড়ে নেয়।
সৌমিত্র মোহন সাহা নামে এক পাঠক বলেছেন মেয়েরা অনেক সময় পুরুষ দেখলে ওড়না ঠিক করে কিন্তু কেন যে এটা করে তার অর্থ বোঝা বড়ই দায়। কারণ মেয়েদের মন বোঝা সহজ ব্যাপার নয়। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় মেয়েরা সব ছেলে দেখেই যে ওড়না ঠিক করে তা এমন নয়। তারা যখন হ্যান্ডসাম ছেলের সামনে যায় তখন সেই ছেলেটিকে নিজের দিকে আকর্ষণ করানোর জন্য অন্যদিকে বারবার ঠিক করতে থাকে। প্রধানত মেয়েটি মনে করতে থাকি ছেলেটির সামনে সে যেন একমাত্র সুন্দরী আর বাকি সবাই কুৎসিত।