দেশের অধিকাংশ জায়গায় আইন রয়েছে যে, আইনি সম্পর্ক না থাকলে, সেই দম্পতিদের সন্তান অবৈধ। এমন নিয়ম দেশের সর্বত্রই রয়েছে। সম্প্রতি কিছু বছরে বিয়ে এবং জন্ম— এই দুইয়ের হার এমন তলানিতে ঠেকেছে যে, আইনে বদল আনতে বাধ্য হয়েছে দেশ।
নতুন এই নিয়ম ফ্রেব্রুয়ারি মাসের ১৫ তারিখ থেকে চালু হবে বলেও জানানো হয়েছে। আইনে স্পষ্ট করেই বলা হয়েছে যে অবিবাহিত এবং ‘একা’ অভিভাবক যাঁরা সন্তান চান, তাঁরা নির্দ্বিধায় সন্তানের জন্ম দিতে পারেন।
এমনকি যত খুশি সন্তানের অভিভাবক হতে পারেন। বিগত ছয় দশকে প্রথমবার তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে জনসংখ্যা কমল চিনে। ১৯৭৯ সালে চিন পরিবার পিছু ‘এক-সন্তান’ নীতি জারি করেছিল চিন।৭ বছর আগে রদ করা হয় সেই নীতি। তা সত্ত্বেও, ক্রমাগত চিনের জনসংখ্যা হ্রাস আটকানো যায়নি।
চিনের অর্থনীতিতে এর প্রভাব দেখা যাচ্ছে। চিনের গবেষক, অর্থনীতিবিদেরা আরও বেশি বয়সে অবসর গ্রহণের নীতি নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। জনসংখ্যা হ্রাসের প্রভাব পড়ছে শ্রমক্ষেত্রেও। এর ফল হিসাবে উৎপাদন হ্রাস পাচ্ছে। বিশ্ব অর্থনীতিতে এর প্রভাব পড়বে বলে অভিমত গবেষকদের।