নূপুর পরার রীতি প্রাচীনকাল থেকেই ! জেনে নিন এর উপকারিতা গুলি

6
নূপুর পরার রীতি প্রাচীনকাল থেকেই ! জেনে নিন এর উপকারিতা গুলি

প্রাচীনকালে অনেক রীতিনীতি আমাদের মেনে চলতে হতো। প্রাচীনকালে মানুষেরা শিক্ষিত না হবার কারণে সেই সমস্ত রীতিনীতির আসল মানে বুঝতো না। তারা মানতে হয় তাই মানতো। কিন্তু প্রাচীনকালে যে সমস্ত নিয়ম মেনে চলা হত, তার প্রত্যেকটির একটি বিশেষ কারণ থাকতো।

মেয়েদের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে তাদের পায়ের নুপুর। অনেকেই পায়ে ভারী নুপুর পড়তে ভালবাসে। তবে সময়ের সাথে সাথে ভারী নূপুর পরার ট্রাডিশন অনেকটাই কমে গেছে। এখন হালকা এঙ্গেলট পড়ে থাকতে পছন্দ করেন অনেকে। তবে নুপুরের পাশে এটির কোন তুলনাই হয়না।

প্রাচীনকাল থেকে পায়ে নূপুর পরার প্রচলন রয়েছে, তার পেছনে লুকিয়ে রয়েছে একটি গুণ। আমরা সকলেই জানি শরীরে বিভিন্ন গয়না পরে থাকলে শরীর এবং স্বাস্থ্যের উপকার পাওয়া যায়।

বেশিরভাগ মহিলারা রুপোর নুপুর পড়তে পছন্দ করেন। যদিও সোনার নুপুর পরা যায় না।আমরা মনে করি সোনা কখনো পায়ে ঠেকানো উচিত নয়। রুপো আমাদের শরীরের পক্ষে খুবই উপকারী একটি ধাতু।

নিয়মিত রুপা বলে সেটি নেগেটিভ এনার্জি দূরে সরিয়ে রাখে। সম্পূর্ণ রুপো দিয়ে নুপুর তৈরি করতে পারলে, তা পায়ের ব্যথা সারিয়ে দিতে পারে। শুধু পায়ের ব্যথা নয়, পায়ে নুপুর পড়লে সেটি পিঠের ব্যথা কমিয়ে দিতে পারে। কোন সময় পায়ে যদি দুর্বলতা অনুভব করেন, তাহলে রুপো পড়লে অনেক সময় উপকার পাওয়া যায়।