বয়সকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বিয়ের পিঁড়িতে অভিনেত্রী সুহাসিনী মিলে

21
বয়সকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বিয়ের পিঁড়িতে অভিনেত্রী সুহাসিনী মিলে

আমরা এই কথাটা প্রায়ই শুনে থাকি পড়াশোনা আর বিয়ে কোনোটারই কোনো বয়স হয়না। যেকোনো বয়সেই একটা মানুষ বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে পারেন। আর সেই কথা টাকেই আরও একবার সত্যি প্রমাণ করে দিলেন অভিনেত্রী সুহাসিনী মিলে।
লাগান ছবিতে আমির খানের মা হয়েছিলেন তিনি তাঁকে অধিকাংশ মানুষই চেনেন। শুধু তাই নয় বলি অভিনেত্রী সুহাসিনী মুলে ইতিমধ্যেই একাধিক চলচ্চিত্র এবং টিভি সিরিয়ালে অভিনয় করে দর্শকমহলে নিজের বেশ একটা শক্তিশালী জায়গা তৈরি করে নিয়েছেন। শুধু তাই নয়, ‘দিল চাহতা হ্যায়’, ‘যোধা আকবর’ এবং ‘হু-তু-তু’-র জন্য জাতীয় পুরস্কারও পেয়েছিলেন এই অভিনেত্রী। আর আজ এই অভিনেত্রীর ৬০ বছরে প্রেমে পড়ার গল্পই জানবো আজকের এই প্রতিবেদনে।

এই অভিনেত্রী বয়সকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে ৬৮ বছর বয়সে বিয়ের পিঁড়িতে বসে আলোচনার শীর্ষে এলেন বছর ৭২-র অভিনেত্রী সুহাসিনী মিলে।
চার বছর বিয়ে হয়ে গেলেও কাউকে জানাননি তিনি। তবে মিডিয়ার কাছে খবর ঠিক পৌঁছেই যায়। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রীর থেকে জানা যায়, ‘পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক অতুল গুর্তুর সঙ্গে ৪ বছর আগেই বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছি। তবে এতবছর পর আমার বিয়ে কিভাবে লাইমলাইটে এল, সেটাই বুঝতে পারছি না। আমার বিয়ে তো খুব বড় কোন ইস্যুও নয়। আপনার জীবনসঙ্গী খোঁজার জন্য কোন বয়সের মাপকাঠি নয় না। যে কোন বয়সেই আপনি আপনার জীবনসঙ্গী বেছে নিতে পারেন’।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, তাঁদের একে ওপরের সাথে ফেসবুকে আলাপ হয়। তারা দীর্ঘদিন কথা বলতে বলতে বুঝতে পারেন তারা একে অপরকে চান। এরপরেই তারা মনস্থির করেন তারা এক হবেন। আর তাই প্রথমে রেজিস্ট্রি ম্যারেজ এবং পরে সনাতন ধর্ম মতে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। আর তাদের এই প্রেম কাহিনী সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ ভাইরাল হয়েছে।